mercedes benz এর লোগো এর অর্থ কি?

মার্সেডিজ-বেনজ এজি বিশ্বব্যাপী ১ 17৩,০০০ কর্মচারী সহ মার্সেডিজ-বেঞ্জ গাড়ি এবং মার্সিডিজ-বেঞ্জ ভ্যানের বিশ্ব ব্যবসায়ের জন্য দায়বদ্ধ responsible ওলা ক্যালেনিয়াস মার্সিডিজ-বেঞ্জ এজি-র পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান। সংস্থাটি যাত্রী গাড়ি, ভ্যান এবং পরিষেবাগুলির উন্নয়ন, উত্পাদন ও বিক্রয়কে কেন্দ্র করে। তদুপরি, সংস্থাটি তার প্রত্যাশিত উদ্ভাবনের সাথে সংযোগ, স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং এবং বিকল্প ড্রাইভের ক্ষেত্রে অগ্রণী হতে আগ্রহী। প্রোডাক্ট পোর্টফোলিওটিতে মার্সিডিজ-বেঞ্জ ব্র্যান্ডের উপ-ব্র্যান্ডগুলি মার্সিডিজ-এএমজি, মার্সেডিজ-মেবাচ এবং মার্সিডিজ আমার - পাশাপাশি স্মার্ট ব্র্যান্ড এবং বৈদ্যুতিক গতিশীলতার জন্য EQ পণ্য এবং প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রয়েছে।

মার্সিডিজ-বেঞ্জ এজি প্রিমিয়াম যাত্রীবাহী গাড়ির অন্যতম বৃহত্তম উত্পাদনকারী। 2019 সালে এটি প্রায় 2.4 মিলিয়ন গাড়ি এবং 438,000 এরও বেশি ভ্যান বিক্রি করেছিল। তার দুটি ব্যবসায়িক বিভাগে, মার্সিডিজ-বেঞ্জ এজি চারটি মহাদেশে 40 টিরও বেশি প্রোডাকশন সাইট সহ বিশ্বব্যাপী উত্পাদন নেটওয়ার্ক ক্রমাগত প্রসারিত করছে, বৈদ্যুতিক গতিশীলতার প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করার জন্য নিজেকে সারিবদ্ধ করছে। একই সময়ে, সংস্থাটি তিনটি মহাদেশে তার বৈশ্বিক ব্যাটারি উত্পাদন নেটওয়ার্ক বিকাশ করছে। টেকসই পদক্ষেপগুলি উভয় ব্যবসায়িক বিভাগে একটি সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা পালন করে।

উক্ত প্রতিস্টান কে বোঝায়

জার্মানীর কার্ল বেনজ হলেন পেট্রোলচালিত কারের আবিষ্কারক। ১৮৮৬ সালের জানুয়ারীতে তিনি এটার পেটেন্ট করান। আর এতে অর্থায়ন করেছিলেন মার্থা বেনজ যিনি একই সাথে এ প্রজেক্টের অর্থদাতা ও তার স্ত্রী । একই বছর শেষের দিকে গোটিলেব ডেইমলার নামের এক শিল্প উদ্যোক্তা প্রকৌশলী উইলহেমকে সাথে নিয়ে এ ইঞ্জিন দিয়ে কোচ গাড়ী বানিয়ে ফেলেন আর ডেইমলার তার এ গাড়ী কোম্পানীর নাম দেন ডেইমলার মোটর কর্পোরেশন।

মার্সিডিজের লোগোতে তিন কোনা তারকা রয়েছে । ডেইমলার ভাবতেন তারা এমন এক ধীর কমবাসশন (combustion)  ইঞ্জিন বানাবেন যেটা আকাশ ,পানি ও মাটিতে চলবে নির্দ্বিধায়। এটি মূলত আকাশ, পানি, মাটি সব জায়গায় মার্সিডিজ বেঞ্জ এর আধিপত্যকে বুঝানো হয়েছে।

কার্ল বেনজ ছিলেন একটি কারের আবিষ্কারক যেটা পেট্রোলে চালানো যেত। ১৮৮৬ সালের জানুয়ারীতে তিনি এটার পেটেন্ট করান। আর এতে অর্থায়ন করেছিলেন মার্থা বেনজ যিনি একই সাথে এ প্রজেক্টের অর্থদাতা ও তার স্ত্রী । একই বছর শেষের দিকে গোটিলেব ডেইমলার নামের এক শিল্প উদ্যোক্তা প্রকৌশলী উইলহেমকে সাথে নিয়ে এ ইঞ্জিন দিয়ে কোচ গাড়ী বানিয়ে ফেলেন আর ডেইমলার তার এ গাড়ী কোম্পানীর নাম দেন ডেইমলার মোটর কর্পোরেশন।

এমিল জেলিনেক নামের একজন শিল্প উদ্যোক্তার ব্যবসা ছিল ডেইমলারের কোম্পানীর সাথে। তার মেয়ের নাম মার্সিডিজ জেলিনেক। ১৯০১ সাল ।এমিল জেলিনেক ভাবলেন তার মেয়ের নামে ডেইমলারের কোম্পানী থেকে একটা ব্র্যান্ড গাড়ী বের করলে মন্দ হয় না। যেই ভাবা সেই কাজ । সবাইকে রাজী করিয়ে অবশেষে তিনি বের করলেন আদরের কন্যার নামে ১৯ হর্স পাওয়ারের গাড়ীর ব্র্যান্ড "মার্সিডিজ ১৯০১" । এভাবে তিনি আদরের কন্যাকে ইতিহাসের অংশ করে নিলেন , প্রায় সোয়াশ বছর ধরে এমিল জেলিনেকের সেই আদুরে কন্যা সৌখিন গাড়ী প্রেমীদের কাছে অতি আপনজনের মত এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে আছে । মার্সিডিজের সাথে বেনজ নামটি পেতে আমাদের আরো ২৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত কার্ল বেনজ আর গোটিলেব ডেইমলারের কোম্পানী এক হচ্ছে ।অবশেষে ২৮ জুন,১৯২৬ দুটি কোম্পানী এক হল মার্সিডিজ-বেনজ নাম নিয়ে । ১৯৩০ সালে মার্সিডিজ নিয়ে আসলো বুলেটপ্রুফ উইন্ডশিল্ডের ৭৭০ মডেল এবং এ মডেলটি তৎকালীন শাসক হিটলার আর তার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় ছিল । ২৩৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের টোটাল এসেট আর বার্ষিক প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারের প্রফিট নিয়ে কোম্পানীর গাড়ী বিক্রির হার ১ লাখ করে বাড়ছে প্রতি বছর যা ইউরোপের অন্যান্য ব্র্যান্ডের গাড়ী কোম্পানীর জন্য এক ঈর্ষণীয় ব্যাপার।

এবার লোগোর কথায় আসা যাক।

খেয়াল করলে দেখবেন, মার্সিডিজের লোগোতে তিন কোনা তারকা রয়েছে । ডেইমলার ভাবতেন তারা এমন এক ধীর কমবাসচান ইঞ্জিন বানাবেন যেটা আকাশ ,পানি ও মাটিতে চলবে নির্দ্বিধায়। এটি মূলত আকাশ, পানি, মাটি সব জায়গায় মার্সিডিজ বেঞ্জ এর আধিপত্যকে বুঝানো হয়েছে।

Mersedes benz এ সামনের তিন তারকা দ্বারা আকাশ, জল, স্থল এ তাদের ক্ষমতাকে বুঝায়। তবে  মজার ব্যাপার হলও অনেকেই জানেন না মার্সিডিজ বেঞ্জের কিন্তু চার স্টার বিশিষ্ট একটি লোগো রেজিস্টার করা থাকলেও সেটি কখনো ব্যবহার হয়নি।

প্রোডাক্ট পোর্টফোলিওটিতে মার্সিডিজ-বেঞ্জ ব্র্যান্ডের উপ-ব্র্যান্ডগুলি মার্সিডিজ-এএমজি, মার্সেডিজ-মেবাচ এবং মার্সিডিজ আমার - পাশাপাশি স্মার্ট ব্র্যান্ড এবং বৈদ্যুতিক গতিশীলতার জন্য EQ পণ্য এবং প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রয়েছে।